প্রেমের উপন্যাস লেখক তানভীর

 পৃথিবীতে শেষ জামানা চলে এসেছে।  আগে দেখা যেত ছেলেরা মেয়েদের পিছে ঘুরে কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে   মেয়েরা ছেলেদের পিছে ঘুরে।  ছেলেরা এখন অনেক ভয় পায় ।  কারণ ব্যস্ত শহরে   ছেলেদের পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের হাত খরচ জোগাড় করতে হয়। যুগ সময় কোন কিছুই কিন্তু বদলায় না।  মানুষ পরিবর্তনশীল ।  বিভিন্ন অজুহাতে মানুষ  নানা ধরনের কাজ করে থাকে  যেমন ইউক্রেন এবং রাশিয়ার যুদ্ধের কারণে  আমাদের বাংলাদেশের সবাই সবকিছু দাম বাড়িয়ে ফেলেছে ।  কিন্তু আমরা কি সবকিছু  রাশিয়া থেকে কিনি?  আমাদের দেশটা সার্বভৌমত্ব দেশ।  আর এসব বিষয়বস্তুকে কেন্দ্র করে  আমারে প্রেমের উপন্যাস  যা সাম্প্রতিক বিশ্বে  অদূর ভবিষ্যতে ঘটবে অবশ্যই।  

চরিত্র  মামা: জিএম নাসির, বাবা: আবু হানিফ, মা: আনোয়ারা বেগম, বোন: নীলিমা আফরোজ, নায়িকা/স্ত্রি: নিম্মি। নায়ক/স্বামী: তানভীর আহম্মেদ সুজন।, বন্ধু : দুলাল, জেট্টস: ডা: নুসরাত, শশুর: নুরুল আলম, শাশুড়ি: রেনু।

পুরো গল্পটি পেতে  এই পৃষ্ঠায় থাকুন। 

লেখক কাজী মুহাম্মদ তানভীর আহম্মেদ

তারিখঃ ১৫/০৫/২০২০ইং
শারুখঃ গায়ের রং কালো, ইকোনমিকস আনার্স পড়ছে
জোবেদাঃ গায়ের রং কালো বি.বি.এ  পড়ছে
দুইজন একই  প্রতিষ্টানে চাকুরী করে কিন্তু শারুখ গায়ের রং কালো তাই তাকে কেউ ভালোবাসে না সাধারণত মেয়েরা ছেলেদের সুন্দর রং দেখলে ভালোবাসা  করে থাকে।  আর এই দিকে শারুখের জিবনে ভালোবাসা নেই।  ছেলেরা সুন্দর হলে তাদের ভালোবাসার আভাব হয় না। এই দিকে হয়ত শারুখকে বিয়ে করে হয়ত বৌ এর সাথে ভালোবাসা করতে হবে।  এই ছাড়া তার আর কোন উপায় নেই। কারণ মেয়েরা টাকা ও সুন্দরের পুজারী সুন্দর মনের নয়। আর মেয়েরা যা খুসি তাই করতে পারে কিন্তু একটি গরিব পরিবারের শারুখ সব কিছু করতে পারবে না।
শারুখ ছাত্রজিবনে টিউসিনি আর কলেজ জিবনে চাকুরী করছে ঘরে তার বোন, বাবা, মা কিন্তু শারুখের দুঃখ বোঝার কেউ নেই।   
জোবেদাঃ সে দেখতে কালো হলেও সে নারী তার দাম আছে কারণ আনেক কম মেয়ে সুশিক্ষিত হয়ে উঠে তার কথা চলাচলে প্রেমের আভাব নেই। এ দিকে সে ছেলে কাছ থেকে প্রতিদিন ট্রিট পায়। কারণ সে মেয়ে তার এগুলো ভালোলাগে এই সমাজের মেয়েরা অনেক স্বাধীন তারা যা খুসি করতে পারে। জোবেদাকে তার জি.এম স্যার ভালোবাসে কারণ সে বুড়ো হয়ে গেছে তাই জোয়ান মেয়েদের প্রতি তার আর্কষন বেশী। জোবেদা জি.এম কে বল্লো আমার একজন পরিচিত লোকের চাকুরী দিতে হবে জি.এম বলে চাকুরী কেন তোমার জন্য আমি জিবন দেব সোনা এই কথা শুনে জোবেদা মানসিক শক্তি এতই বেড়ে যায় যেন সে ও এই কোম্পানির জি.এম। অল্প কয় বছরে তার একাউন্টে লাখ টাকা ও হাতে দামি মোবাইল ফোন। যা দিয়ে ফেসবুকে হোটেলে খাওয়া ছবি পোষ্ট করে।     আসল কথা হলো আমাদের নারী শাসিত সমাজে পুরুষ কেবল গোলাম হিসাবে ব্যবহারিত হয়। পুরুষ মানিই হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম তারা দ্রুত খাদ্য চাওয়াও আপরাধের কারণ।
অনেক নারী এখন বারে যায নারী হয়ে বারে যাওয়া যত সহজ পুরুষদের জন্য হয়ত তা আনেক কঠিন।
জোবেদাঃ অনেক মজা করছে কিন্তু এদিকে তার বিয়ের সময় পার হয়ে যাচ্ছে।  কিন্তু তার অনেক বন্দু কেউ তাকে বিয়ে করতে রাজি হচ্ছে না।
জোবেদা পুরুষ জাতির প্রতি খারপ ধরণা হলেও সেই ধারণা করা তার জন্য মোটেও সঠিক নয়।  কারণ নিজের স্বার্থে আঘাত পরলে নতুন হাদিস তৈরী হয়।
যেমন আমাদের তসলীমা নাসরীন।
জোবেদা আফিসে শারুখকে দেখতে পারে না কারণ সে কালো ও গরিব কিন্তু সে নেলসন ম্যান্ডেলার বর্ণবাদ বইটি পুরো জানেন তাই মাঝে মাঝে তাকে স্বামীর দৃষ্টিতে দেখেন। ও অনেক আদর করে কথা বলে।
শারুখঃ আজ আরো একটি নতুন বছর তার জিবনে আসলো নতুন বছর আসলে বাসা ভাড়া সবকিছুর দাম বেড়ে যায় তাই শারুখের মন ভালো থাকে না,  নতুন বছরের নতুন দিনগুলো আগের নিয়মে বা অন্য নিয়মে বা আর একটি নতুন বছর আসলেও অনেকে সেই নতুন বছরে বেঁচে থাকুক বা নাই বা থাকুক তবুও সাবাই যেন বেঁচে থাকে সেই কমনা ব্যাক্ত করে সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাই। কারণ বাঁচার আনন্দ সিমাহীন।